শিরোনাম:
এক ভাইকে বাঁচাতে আরেক ভাই পানিতে, ডুবে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু তাপপ্রবাহে অতিষ্ট হয়ে জমিতে অজ্ঞান কৃষক, হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু নতুন গ্যাস কূপের খনন কার্যক্রমের উদ্বোধন কবিরহাট পৌরসভার উপনির্বাচনে ১৭১ ভোটের ব্যাবধানে তিনবারের প্রার্থীর জয় হিটস্ট্রোকে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু গরমে শ্রেণিকক্ষে অসুস্থ হয়ে পড়ল নোয়াখালীর ১৮ শিক্ষার্থী স্যালোয়ারে লুকানো ইয়াবা, গ্রেফতার মাদককারবারি গৃহবধূ প্রবাসীর স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি দেখিয়ে চাঁদা আদায়, গ্রেফতার যুবক বঙ্গোপসাগরে জাহাজ ডুবি, উদ্ধার ১১, নিখোঁজ-১ নাবিক হাতিয়ায় বঙ্গোপসাগরে কার্গো জাহাজ ডুবি, সাগরে ভাসছে ১২ নাবিক

ঝুঁকি বিবেচনায় জরুরি লকডাউনের সুপারিশ জাতীয় কমিটির

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০

প্রতিবেদক:

করোনাভাইরাসের (কভিড-১৯) বিস্তার বন্ধ করতে পূর্ণ লকডাউন প্রয়োজন বলে মনে করে কভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। আর তাই সারাদেশে আক্রান্ত ও ঝুঁকির মাত্রার ভিত্তিতে যতটা বড় এলাকায় সম্ভব জরুরি লকডাউনের সুপারিশ করেছে কমিটি।

বুধবার (১০ জুন) কমিটির নবম সভায় স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের জন্য আলাদা হাসপাতালসহ পাঁচটি সুপারিশ করেছে বলে জানানো হয়েছে। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লার পক্ষে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান ( আইইডিসিআর) এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এ এস এম আলমগীরের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।

সুপারিশে আরও বলা হয়, চিকিৎসকসহ স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা ব্যাপক হারে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এ পর্যন্ত বেশ কয়েকজন স্বাস্থ্যসেবা কর্মী মারা গিয়েছেন। এ হারে আক্রান্ত হতে থাকলে ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের সুষ্ঠু চিকিৎসার ব্যবস্থা না থাকলে স্বাস্থ্যসেবা প্রবলভাবে ব্যাহত হবে। তাই হাই-ফ্লো অক্সিজেন ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানসহ স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের জন্য আলাদা হাসপাতাল চালু করা প্রয়োজন। একইসঙ্গে অত্যন্ত জরুরিভিত্তিতে সব হাসপাতালে হাই-ফ্লো অক্সিজেন থেরাপির প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করে চালু করার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সুপারিশ করেছে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। এর আগে এই প্রসঙ্গে কমিটি যে পরামর্শ দিয়েছিল সে লক্ষ্যে হাই-ফ্লো অক্সিজেন থেরাপির ব্যবস্থা সব হাসপাতালে চালু ও সম্প্রসারণ করার জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়কে পুনরায় জানানো হয়।

অন্য সুপারিশে কমিটি বলেছে, কভিড-১৯ নির্ধারিত হাসপাতালগুলোতে সবসময় রোগী পূর্ণ থাকছে। জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির পরামর্শে ইতোমধ্যে সব হাসপাতালে পৃথক এলাকা ঠিক করে কোভিড ও নন-কোভিড রোগীর চিকিৎসা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেসব হাসপাতালে এ সিদ্ধান্ত এখনও বাস্তবায়ন হয়নি সেসব হাসপাতালে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার পাশাপাশি কভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা আরও বাড়ানো দরকার বলেও জানায় কমিটি। আর এজন্য বক্ষব্যাধি হাসপাতাল বা এরকম অন্য যে কোনও উপযুক্ত হাসপাতাল শিগগিরিই চালু করা দরকার।

কমিটির শেষ সুপারিশে বলা হয়, সরকার করোনা টেস্টের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি করতে সফলতা দেখিয়েছে। কিন্তু এখন পরীক্ষার মান উন্নয়ন ও দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল নিশ্চিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন। যতদিন সময় কমানো সম্ভব না হয়, পরীক্ষার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা না করে সন্দেহজনক রোগীর চিকিৎসা বা আইসোলেশন নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করতে হবে।


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০