ঢাকা ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, পাঁচ শিশুসহ আহত-৬ মানবিক তারুণ্যের ৮ম যুব সম্মেলন ও এ্যাওয়ার্ড বিতরণ সম্পত্তির বিরোধ নিয়ে থানায় অভিযোগ, পুলিশের তদন্তকালে বাদীর উপর হামলা, আহত ৪ হাসনাত-সারজিস ছাত্রলীগ থেকে গিয়ে নতুন দলে এসেছে: ইসমাইল সম্রাট কবিরহাটের একমাত্র বিনোদন কেন্দ্র শিরিন গার্ডেনে হামলার অভিযোগ, পুলিশসহ আহত ৭ সুধারামে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে জখম, অভিযোগ যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতকর্মীদের বিরুদ্ধে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মালিকানা ছিনতাই করেও এনসিপি সংগঠন হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে: নাছির Blind Amjad receives Eid gift from Tarique Zia জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দৃষ্টি হারানো আমজাদ পেলো তারেক জিয়ার ঈদ উপহার ভাড়াটিয়ার দোকানে তালা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা, জনদূর্ভোগ চরমে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অগাস্ট ২০২০ ১৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

Exif_JPEG_420

সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রতিবেদক::

 

শেরপুরে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার গত ১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে এপথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বন্ধ রয়েছে দুই জেলার মধ্যে ভারী যানবাহন চলাচল।

এতে ব্যবসা বানিজ্যে মন্দাভাব বিরাজ করছে। ক্ষতিসাধিত হচ্ছে ব্যবসায়ীরা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন্যায় প্লাবিত হওয়ার পূর্বেই শেরপুর-জামালপুর সড়কের নন্দীরবাজার, পোড়ার দোকান ও শিমুলতলী এলাকার কজওয়েতে দুটি ব্রীজ নির্মান কাজ শুরু হয়। এসময় শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখতে ব্রীজ নির্মানস্থলের পাশ দিয়ে বিকল্প দুটি বেইলী ব্রীজ নির্মান করা হয়। সম্প্রতি বন্যার পানির তোড়ে ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হয়। এতে দুই জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। গত ১৫ দিন পূর্বে বন্যার পানি নেমে গেলেও বিধ্বস্ত বেইলী ব্রীজ দুটি সংস্কার করা হয়নি।

ফলে এ পথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হওয়ায় হালকা যানবাহন সিএনজি, অটোরিক্সা, মটরসাইকেল পাঁচ কিলোমিটার দূর দিয়ে ঘুরে যাতায়াত করলেও ভারী যানবাহন গুলো চলাচল করতে পারছেনা এ পথে। ফলে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ ফিরোজ আল মামুন বলেন, দুই উপজেলার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সড়ক ও জনপথ বিভাগকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

শেরপুরের সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে নির্মান সামগ্রী ঘটনাস্থলে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা, জনদূর্ভোগ চরমে

আপডেট সময় : ০৫:৪৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অগাস্ট ২০২০

প্রতিবেদক::

 

শেরপুরে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার গত ১৫ দিনেও চালু হয়নি শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। ফলে এপথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বন্ধ রয়েছে দুই জেলার মধ্যে ভারী যানবাহন চলাচল।

এতে ব্যবসা বানিজ্যে মন্দাভাব বিরাজ করছে। ক্ষতিসাধিত হচ্ছে ব্যবসায়ীরা। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন্যায় প্লাবিত হওয়ার পূর্বেই শেরপুর-জামালপুর সড়কের নন্দীরবাজার, পোড়ার দোকান ও শিমুলতলী এলাকার কজওয়েতে দুটি ব্রীজ নির্মান কাজ শুরু হয়। এসময় শেরপুর-জামালপুর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখতে ব্রীজ নির্মানস্থলের পাশ দিয়ে বিকল্প দুটি বেইলী ব্রীজ নির্মান করা হয়। সম্প্রতি বন্যার পানির তোড়ে ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হয়। এতে দুই জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। গত ১৫ দিন পূর্বে বন্যার পানি নেমে গেলেও বিধ্বস্ত বেইলী ব্রীজ দুটি সংস্কার করা হয়নি।

ফলে এ পথে যাতায়াতকারীদের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্রীজ দুটি বিধ্বস্ত হওয়ায় হালকা যানবাহন সিএনজি, অটোরিক্সা, মটরসাইকেল পাঁচ কিলোমিটার দূর দিয়ে ঘুরে যাতায়াত করলেও ভারী যানবাহন গুলো চলাচল করতে পারছেনা এ পথে। ফলে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ ফিরোজ আল মামুন বলেন, দুই উপজেলার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সড়ক ও জনপথ বিভাগকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

শেরপুরের সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল আলম বলেন, দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করতে নির্মান সামগ্রী ঘটনাস্থলে নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।