নোয়াখালী প্রতিনিধি:
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল বলেছেন, এই কোম্পানীগঞ্জ ছিল একটি শান্তির জনপদ। এই শান্তির জনপদকে বসুরহাটে নষ্ট করেছে আবদুল কাদের মির্জা। চরফকিরাতে নষ্ট করেছে কুলাঙ্গার ইউপি চেয়রম্যান জামাল উদ্দিন লিটন। সে সারাক্ষণ নেশা করে থাকে। তার কাছে অনেকে সালিশের জামানতের টাকা পাবে। একজন মুক্তি যোদ্ধা কমান্ডারের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা সমাবেশ ডেকেছি। সে সমাবেশে কাদের মির্জার নির্দেশে হামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে জেলা কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে এক সমাবেশে বকৃক্তাকালে তিনি এসব কথা বলেন ।
তিনি আরো বলেন, হয়তোবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আমাকে কারাগারে যেতে হয়েছে। আমি কারাগারে গিয়েছি তাতে আমার কোন দুঃখ নেই। কিন্তু আমি শান্তি চাই। কোম্পানীগঞ্জ বাসী শান্তিতে থাকুক এটাই আমি চাই। আমাদেরকে রাজনীতি করতে হবে, দেশের উন্নয়ন করতে হবে, শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। সে জন্য আমরা শান্তি চাই। আমরা শান্তির জন্য আন্দোলন করব। শান্তিপূর্ণ পথে আন্দোলন করব। কোন অশান্তি পূর্ণ কায়দায় আন্দোলনে যাব না। এ সময় তিনি সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগ অঙ্গও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মিদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা জানান।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরনবী চৌধুরী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরী শাহীন, চরকাঁকড়া ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান আরিফ, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ ফখরুল ইসলাম রাহাত, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জাহিদুল হক কচি, সরকারি মুজিব কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি নুরে এ মাওলা রাজু প্রমূখ।