ঢাকা ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা, ১৪ বছর পর গ্রেফতার স্ত্রী

নোয়াখালী প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৫০:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩ ১৬ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী সদর উপজেলায় স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা মামলায় যাবজ্জীব সাজাপ্রাপ্ত পলাতক স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

 

গ্রেফতার রহিমা আক্তার ধনি (৫৫) নোয়াখালী পৌরসভার চন্দ্রপুর নীলকুঠির মৃত আবু সোলায়মান মুহুরীর স্ত্রী।

 

বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলের দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মাহমুদুল হাসান। এর আগে, একই দিন দুপুরের দিকে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে মামলার ভিকটিম আবু সুলেমান মাহমুদ ওরফে সুলেমান মহুরী নিখোঁজ হয়ে বলে তার স্ত্রী সুধারাম মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী ভিকটিমের মরদেহ উদ্ধার করেন। মামলার তদন্তে জানা যায় নিহতের স্ত্রী ধনি নিজেই তার স্বামীকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। পরবর্তীতে তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেফতার করে অপহরণ ও হত্যা মামলায় আদালতে সোপর্দ করে। মামলার ১০ বছর পর সে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক

স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা, ১৪ বছর পর গ্রেফতার স্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:৫০:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই ২০২৩

নোয়াখালী সদর উপজেলায় স্বামীকে অপহরণ করে হত্যা মামলায় যাবজ্জীব সাজাপ্রাপ্ত পলাতক স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

 

গ্রেফতার রহিমা আক্তার ধনি (৫৫) নোয়াখালী পৌরসভার চন্দ্রপুর নীলকুঠির মৃত আবু সোলায়মান মুহুরীর স্ত্রী।

 

বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলের দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‌্যাব-১১ নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মাহমুদুল হাসান। এর আগে, একই দিন দুপুরের দিকে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৯৮ সালে মামলার ভিকটিম আবু সুলেমান মাহমুদ ওরফে সুলেমান মহুরী নিখোঁজ হয়ে বলে তার স্ত্রী সুধারাম মডেল থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী ভিকটিমের মরদেহ উদ্ধার করেন। মামলার তদন্তে জানা যায় নিহতের স্ত্রী ধনি নিজেই তার স্বামীকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত। পরবর্তীতে তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেফতার করে অপহরণ ও হত্যা মামলায় আদালতে সোপর্দ করে। মামলার ১০ বছর পর সে উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়।