সংবাদ শিরোনাম ::
১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানে উই ফর ইউ বাসে বেশি ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটালো আইনজীবি যাত্রীর জমি বিক্রির টাকা আত্মসাত করতে অন্তঃসত্বা বোনকে হত্যা: গ্রেপ্তার-২ Drug dealer arrested with 8,000 pieces of Yaba ৮হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার মাদক কারবারি স্বামী জুয়া খেলায় অভিমানে মেয়েকে নিয়ে স্ত্রীর আত্মহত্যা নদী ভাঙ্গন রোধে ক্রসডেম নির্মাণ ও ব্লক স্থাপনের দাবিতে জামায়াতের পদযাত্রা সেবার আলো ফাউন্ডেশনের ১ম বর্ষপূর্তি উদযাপন ও স্বেচ্ছাসেবীদের মিলন মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিত নোয়াখালী কলেজ বাংলা বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েসনের ঈদ পুনর্মিলনী দীর্ঘ ১৮ বছর পর ভোট দেয়ার জন্য আগ্রহী মানুষ-বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ফখরুল

ভারত থেকে চিকিৎসা সহায়তার তৃতীয় চালান দেশে এলো

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:১৭:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০ ৫০৩ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এনকে বার্তা ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে বিস্তার লাভ করেছে করোনা মহামারি। ইতিমধ্যে এতে আক্রান্ত হয়েছেন বিভিন্ন দেশের ৩৭ লাখের বেশি মানুষ। মারা গেছে আরও ২ লাখ ৫৮ হাজার। এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় হচ্ছে করোনার ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক আবিষ্কার করা। এ নিয়ে কাজ করছে গোটা বিশ্বের শতাধিক গবেষক দল।

পরীক্ষামূলক ১০৮টি ভ্যাকসিনের মধ্যে ইতোমধ্যেই আটটি মানবদেহে প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

গত মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত প্রতিষেধক তৈরির জন্য কাজ করা গবেষক দলের সংখ্যা ছিল ১০৪টি। এবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে জাপানের ইউনিভার্সিটি অব টোকিও, তুলানে ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা এবং দি ইউনিভার্সিটি অব পিটসবার্গ।

গত ১৬ মার্চ প্রথমবারের মতো মানবদেহে পরীক্ষামূলকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। এরপর বিশ্বের আরও সাতটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান তাদের তৈরি সম্ভাব্য করোনা ভ্যাকসিন মানুষের শরীরে প্রয়োগ করেছে। তবে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও এটি বাজারে আসতে কমপক্ষে ১৮ মাস সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করেছে ইতালি। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে রোমের স্প্যালানজানি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, তারা করোনার প্রতিষেধক তৈরিতে সক্ষম হয়েছেন। তারা এটি ইঁদুরের শরীরে প্রয়োগ করে সাফল্য পেয়েছেন।

তারা বলছেন, এই প্রতিষেধক মানুষের শরীরে প্রয়োগ করলে তাদের আর করোনা সংক্রমিত হওয়ার ভয় থাকবে না।

সায়েন্স টাইমস ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই দাবি করেছেন ইতালির বিশেষজ্ঞ দলটি।

ইতালির ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি টাকিসের প্রধান নির্বাহী লুইগি আরিসিচিও জানান, তাদের তৈরি প্রতিষেধকই বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে উন্নত পর্যায়ের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

ভারত থেকে চিকিৎসা সহায়তার তৃতীয় চালান দেশে এলো

আপডেট সময় : ০৯:১৭:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০

এনকে বার্তা ডেস্ক:

বিশ্বজুড়ে বিস্তার লাভ করেছে করোনা মহামারি। ইতিমধ্যে এতে আক্রান্ত হয়েছেন বিভিন্ন দেশের ৩৭ লাখের বেশি মানুষ। মারা গেছে আরও ২ লাখ ৫৮ হাজার। এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় হচ্ছে করোনার ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক আবিষ্কার করা। এ নিয়ে কাজ করছে গোটা বিশ্বের শতাধিক গবেষক দল।

পরীক্ষামূলক ১০৮টি ভ্যাকসিনের মধ্যে ইতোমধ্যেই আটটি মানবদেহে প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

গত মাসের শেষ নাগাদ পর্যন্ত প্রতিষেধক তৈরির জন্য কাজ করা গবেষক দলের সংখ্যা ছিল ১০৪টি। এবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে জাপানের ইউনিভার্সিটি অব টোকিও, তুলানে ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব আলবার্টা এবং দি ইউনিভার্সিটি অব পিটসবার্গ।

গত ১৬ মার্চ প্রথমবারের মতো মানবদেহে পরীক্ষামূলকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা। এরপর বিশ্বের আরও সাতটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান তাদের তৈরি সম্ভাব্য করোনা ভ্যাকসিন মানুষের শরীরে প্রয়োগ করেছে। তবে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও এটি বাজারে আসতে কমপক্ষে ১৮ মাস সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এদিকে করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবি করেছে ইতালি। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে রোমের স্প্যালানজানি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা দাবি করেছেন, তারা করোনার প্রতিষেধক তৈরিতে সক্ষম হয়েছেন। তারা এটি ইঁদুরের শরীরে প্রয়োগ করে সাফল্য পেয়েছেন।

তারা বলছেন, এই প্রতিষেধক মানুষের শরীরে প্রয়োগ করলে তাদের আর করোনা সংক্রমিত হওয়ার ভয় থাকবে না।

সায়েন্স টাইমস ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই দাবি করেছেন ইতালির বিশেষজ্ঞ দলটি।

ইতালির ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি টাকিসের প্রধান নির্বাহী লুইগি আরিসিচিও জানান, তাদের তৈরি প্রতিষেধকই বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে উন্নত পর্যায়ের।