ঢাকা ০৫:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

নোয়াখালীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একজনের মৃত্যু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মে ২০২০ ৩৬১ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীর সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের হিন্দু পাড়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে ৫৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি করোনার রেড জোন চৌমুহনীতে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শনিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে তিনি মারা যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চৌমুহনীর একটি প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন ওই ব্যক্তি। গত দুই দিন আগে জ্বর নিয়ে নিজ বাড়ী নেয়াজপুরে আসেন তিনি। শনিবার দুপুরে অসুস্থতা বেড়ে গেলে পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে খবর পেয়ে মৃত ব্যক্তির বাড়ীতে মেডিকেল টিম পাঠানো হয়েছে। যেহেতু তিনি চৌমুহনীতে ছিলেন এবং তার শরীরে করোনা উপসর্গ রয়েছে তাই তার নমুনা সংগ্রহ করা হবে। নমুনা রিপোর্ট আসার পর জানা যাবে মৃত ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তার পরিবারের লোকজন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

নোয়াখালীতে করোনা উপসর্গ নিয়ে একজনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১১:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মে ২০২০
নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালীর সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের হিন্দু পাড়ায় করোনা উপসর্গ নিয়ে ৫৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি করোনার রেড জোন চৌমুহনীতে একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
শনিবার দুপুর পৌনে ২টার দিকে তিনি মারা যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চৌমুহনীর একটি প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন ওই ব্যক্তি। গত দুই দিন আগে জ্বর নিয়ে নিজ বাড়ী নেয়াজপুরে আসেন তিনি। শনিবার দুপুরে অসুস্থতা বেড়ে গেলে পরিবারের লোকজন তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে খবর পেয়ে মৃত ব্যক্তির বাড়ীতে মেডিকেল টিম পাঠানো হয়েছে। যেহেতু তিনি চৌমুহনীতে ছিলেন এবং তার শরীরে করোনা উপসর্গ রয়েছে তাই তার নমুনা সংগ্রহ করা হবে। নমুনা রিপোর্ট আসার পর জানা যাবে মৃত ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি না। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত তার পরিবারের লোকজন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবে।