ঢাকা ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

৫০হাজার টাকায় বিক্রি হলো ৭ মণের শাপলাপাতা মাছ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২ ৩০৭৪১ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়াাতে গভীর সাগরে ধরা পড়ছে সাত মণ ওজনের একটি ‘শাপলাপাতা’ মাছ। মাছটি বিক্রি করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকায়।

 

গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার হরণী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ঘাটের মেঘনা ফিসিং এজেন্সিতে মাছটি বিক্রি করা হয়।

 

মাঝি আনিস মিয়া বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে সাগরে মাছ ধরি। কিন্তু এখন পর্যন্ত শাপলাপাতা মাছ পাইনি। এত বড় মাছ আমার জালে এই প্রথম ধরা পড়ল। আমি চেয়ারম্যান ঘাটের মেঘনা ফিশিং এজেন্সির মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।

মেঘনা ফিশিং এজেন্সির ম্যানেজার মো. হাবিব ভূঁইয়া বলেন, নিলামে অনেক ব্যাপারি অংশগ্রহণ করেন। ব্যাপারি মানিক সওদাগরের কাছে ৭ মণের মাছটি ৭ হাজার টাকা মণ ধরে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

 

হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম বলেন, সমুদ্রে মাছটি পাওয়া যায়। বাজারে মাছটির চাহিদা রয়েছে। এই সামুদ্রিক মাছটিকে স্থানীয়ভাবে হাউস মাছ বলা হলেও এর নাম রে ফিন ফিস বা স্টিং ফিস। তবে এটি শাপলাপাতা মাছ নামেই পরিচিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

৫০হাজার টাকায় বিক্রি হলো ৭ মণের শাপলাপাতা মাছ

আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর ২০২২

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা হাতিয়াাতে গভীর সাগরে ধরা পড়ছে সাত মণ ওজনের একটি ‘শাপলাপাতা’ মাছ। মাছটি বিক্রি করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকায়।

 

গতকাল বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার হরণী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ঘাটের মেঘনা ফিসিং এজেন্সিতে মাছটি বিক্রি করা হয়।

 

মাঝি আনিস মিয়া বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে সাগরে মাছ ধরি। কিন্তু এখন পর্যন্ত শাপলাপাতা মাছ পাইনি। এত বড় মাছ আমার জালে এই প্রথম ধরা পড়ল। আমি চেয়ারম্যান ঘাটের মেঘনা ফিশিং এজেন্সির মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।

মেঘনা ফিশিং এজেন্সির ম্যানেজার মো. হাবিব ভূঁইয়া বলেন, নিলামে অনেক ব্যাপারি অংশগ্রহণ করেন। ব্যাপারি মানিক সওদাগরের কাছে ৭ মণের মাছটি ৭ হাজার টাকা মণ ধরে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

 

হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম বলেন, সমুদ্রে মাছটি পাওয়া যায়। বাজারে মাছটির চাহিদা রয়েছে। এই সামুদ্রিক মাছটিকে স্থানীয়ভাবে হাউস মাছ বলা হলেও এর নাম রে ফিন ফিস বা স্টিং ফিস। তবে এটি শাপলাপাতা মাছ নামেই পরিচিত।