ঢাকা ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

কবিরহাটে দুই হাজার রিকশা শ্রমিকের মাঝে উপজেলা চেয়ারম্যানের ঈদ উপহার বিতরণ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:২৭:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩ ১২২৫৩ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজেস্ব প্রতিবেদক:

 

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলির উদ্যোগে ২ হাজার রিকশা ড্রাইভার (শ্রমিকদের) মাঝে নগদ ৫শত টাকা করে ঈদ উপহারের খাম বিতরণ করা হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ১০ টার সময় উপজেলা পরিষদ মাঠে এই নগদ অর্থ বিতরণ করেন নোয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সহধর্মিণী ও কবিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলি।

 

এই সময় কামরুন নাহার শিউলি বলেন, দেশের খেটে খাওয়া মানুষ গুলো রোজা রেখে কাজ কাম করতে অনেক কষ্ট হয়, এবং এই রিকশা শ্রমিকদের মানুষ তেমন মূল্যায়ন করেনা। তাই আমি এবার ব্যাতিক্রমি আয়োজন করেছি এই ড্রাইভার ভাইদের নিয়ে। আজ আমি আমার উপজেলার ২০০০ ড্রাইভারকে সামান্য কিছু টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পেরে অনেক খুশি, তারা যে অন্তত সেমাই চিনি কিনে পরিবার নিয়ে খেতে পারে। আমি চেষ্টা করবো সব সময় এদের পাশে থাকতে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

কবিরহাটে দুই হাজার রিকশা শ্রমিকের মাঝে উপজেলা চেয়ারম্যানের ঈদ উপহার বিতরণ

আপডেট সময় : ০৪:২৭:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩

নিজেস্ব প্রতিবেদক:

 

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলির উদ্যোগে ২ হাজার রিকশা ড্রাইভার (শ্রমিকদের) মাঝে নগদ ৫শত টাকা করে ঈদ উপহারের খাম বিতরণ করা হয়েছে।

 

বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ১০ টার সময় উপজেলা পরিষদ মাঠে এই নগদ অর্থ বিতরণ করেন নোয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর সহধর্মিণী ও কবিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুন নাহার শিউলি।

 

এই সময় কামরুন নাহার শিউলি বলেন, দেশের খেটে খাওয়া মানুষ গুলো রোজা রেখে কাজ কাম করতে অনেক কষ্ট হয়, এবং এই রিকশা শ্রমিকদের মানুষ তেমন মূল্যায়ন করেনা। তাই আমি এবার ব্যাতিক্রমি আয়োজন করেছি এই ড্রাইভার ভাইদের নিয়ে। আজ আমি আমার উপজেলার ২০০০ ড্রাইভারকে সামান্য কিছু টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পেরে অনেক খুশি, তারা যে অন্তত সেমাই চিনি কিনে পরিবার নিয়ে খেতে পারে। আমি চেষ্টা করবো সব সময় এদের পাশে থাকতে।