ঢাকা ০৮:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

‘মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হতে পারে ‘মোখা’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩ ৬৬১৯ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজেস্ব প্রতিবেদক:

 

বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে যাওয়া ঝড়টি ‘খুবই মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন ভারতের আবহাওয়া বিভাগের (আইএমডি) প্রধান ডা. এম মহাপাত্র।

 

ভারতের একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে আইএমডি প্রধান বলেছেন, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে যাওয়া ঝড়টি আগামী ১১ মে পর্যন্ত উত্তর-উত্তর পশ্চিম দিকে কেন্দ্রীয় বঙ্গোপসাগরের দিকে অগ্রসর হতে পারে। এটি খুবই মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ১১ মে বঙ্গোপসাগরে ঝড়টির বাতাসের গতি ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার হতে পারে। এরপর ঝড়টির দিক পরিবর্তন হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে বাংলাদেশ-মিয়ানমার উপকূলের কাছে পৌঁছে যাবে।

 

তবে এটি বাংলাদেশের উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় শক্তি অর্জন করতে থাকবে এবং এটি পুরোপুরি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পরই এর সর্বোচ্চ তীব্রতা জানা যাবে, বলেন ডা. এম মহাপাত্র।

 

ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে এরইমধ্যে সতর্ক করা হয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর ভারী বৃষ্টিপাতের বিষয়ে সতর্ক করেছে।

 

এদিকে মঙ্গলবার (৯ মে) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের দেওয়া সতর্ক বার্তায় জানানো হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক

‘মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হতে পারে ‘মোখা’

আপডেট সময় : ০৭:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

নিজেস্ব প্রতিবেদক:

 

বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে যাওয়া ঝড়টি ‘খুবই মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন ভারতের আবহাওয়া বিভাগের (আইএমডি) প্রধান ডা. এম মহাপাত্র।

 

ভারতের একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে আইএমডি প্রধান বলেছেন, বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে যাওয়া ঝড়টি আগামী ১১ মে পর্যন্ত উত্তর-উত্তর পশ্চিম দিকে কেন্দ্রীয় বঙ্গোপসাগরের দিকে অগ্রসর হতে পারে। এটি খুবই মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ১১ মে বঙ্গোপসাগরে ঝড়টির বাতাসের গতি ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার হতে পারে। এরপর ঝড়টির দিক পরিবর্তন হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে বাংলাদেশ-মিয়ানমার উপকূলের কাছে পৌঁছে যাবে।

 

তবে এটি বাংলাদেশের উপকূলের দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় শক্তি অর্জন করতে থাকবে এবং এটি পুরোপুরি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পরই এর সর্বোচ্চ তীব্রতা জানা যাবে, বলেন ডা. এম মহাপাত্র।

 

ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে এরইমধ্যে সতর্ক করা হয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর ভারী বৃষ্টিপাতের বিষয়ে সতর্ক করেছে।

 

এদিকে মঙ্গলবার (৯ মে) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেনের দেওয়া সতর্ক বার্তায় জানানো হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।