ঢাকা ০২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

পরিচয় গোপন করে হাসপাতালে করোনা রোগী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৬:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মে ২০২০ ৩৩২ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডেস্কঃ

ফেনী সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে লকডাউন ভেঙ্গে জনসমাগমে ঘুরে বেড়াচ্ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী। ঘটনায় জনসাধারনের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শনিবার সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একাধিক করোনা শনাক্ত ব্যক্তি ট্রাংক রোডের সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। প্রথমে তথ্য গোপন রেখে পুনরায় পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে চায়। সন্দেহজনক মনে হলে জিজজ্ঞাসাবাদে তাদের ইতিপূর্বে করোনা পজেটিভ এসেছে বলে স্বীকার করে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হইচই শুরু হয়। নমুনা দিতে আসা অন্য রোগীরা ছোঁটাছুটি করে বেরিয়ে যায়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বের হবার পর কয়েকজনকে ট্রাংক রোডের দিকেও যেতে দেখা গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাসুদ রানা জানান, জেলায় ১শ ৩৬ জন করোনা শনাক্ত ব্যক্তির মধ্যে সদর উপজেলায় সর্বাধিক ৪৭ জন। স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা শনাক্ত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েই নমুনা সংগ্রহ করে থাকে।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, তিনি বিষয়টি শুনেছেন। করোনা শনাক্ত ব্যক্তিদের হোম আইসোলেশন নিশ্চিত করতে রবিবার উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভায় করনীয় নির্ধারণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পরিচয় গোপন করে হাসপাতালে করোনা রোগী

আপডেট সময় : ০৫:৩৬:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মে ২০২০

ডেস্কঃ

ফেনী সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে লকডাউন ভেঙ্গে জনসমাগমে ঘুরে বেড়াচ্ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী। ঘটনায় জনসাধারনের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, শনিবার সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে একাধিক করোনা শনাক্ত ব্যক্তি ট্রাংক রোডের সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। প্রথমে তথ্য গোপন রেখে পুনরায় পরীক্ষার জন্য নমুনা দিতে চায়। সন্দেহজনক মনে হলে জিজজ্ঞাসাবাদে তাদের ইতিপূর্বে করোনা পজেটিভ এসেছে বলে স্বীকার করে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হইচই শুরু হয়। নমুনা দিতে আসা অন্য রোগীরা ছোঁটাছুটি করে বেরিয়ে যায়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বের হবার পর কয়েকজনকে ট্রাংক রোডের দিকেও যেতে দেখা গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাসুদ রানা জানান, জেলায় ১শ ৩৬ জন করোনা শনাক্ত ব্যক্তির মধ্যে সদর উপজেলায় সর্বাধিক ৪৭ জন। স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা শনাক্ত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েই নমুনা সংগ্রহ করে থাকে।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানা জানান, তিনি বিষয়টি শুনেছেন। করোনা শনাক্ত ব্যক্তিদের হোম আইসোলেশন নিশ্চিত করতে রবিবার উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সভায় করনীয় নির্ধারণ করা হবে।