ঢাকা ০৭:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫

নোয়াখালীতে সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২২:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৪ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চাটখিল প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর চাটখিলে মুঠোফোনে কথা বলার সময় বিষাক্ত সাপের কামড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মৃত নূপুর কর্মকার (৩৩) উপজেলার বদলকোট ইউনিয়নের হরিকৃষ্ণপুর এলাকার কর্মকার বাড়ির কুন্তল কর্মকারের ছেলে। সে সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রশাসন কার্যালয়ে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন।

 

গতকাল মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৩টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের বাড়ির উঠানে মুঠোফোনে এক বন্ধুর সাথে কথা বলছিল নূপুর। ওই সময় তাকে একটি বিষাক্ত সাপে পায়ে কামড় দেয়। পরে বিষয়টি তার বড় ভাই আচ করতে পেরে তাকে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। সেখানে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম না থাকায় জেলা সদর হাসপাতালে যোগাযোগ করে। কিন্তু সেখানেও সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম প্রয়োগের ব্যবস্থা না থাকায় রোগীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

 

চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. খন্দকার মোস্তাক আহমেদ অ্যান্টিভেনম না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, রোগীর অবস্থা দেখে দ্রুততম সময়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আমরা তাকে রেফার্ড করা করি। নোয়াখালী জেলাতে বিষধর সাপের ভ্যাকসিন দেওয়ার যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় তাকে কুমিল্লায় পাঠানো হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক

নোয়াখালীতে সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:২২:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

চাটখিল প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর চাটখিলে মুঠোফোনে কথা বলার সময় বিষাক্ত সাপের কামড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মৃত নূপুর কর্মকার (৩৩) উপজেলার বদলকোট ইউনিয়নের হরিকৃষ্ণপুর এলাকার কর্মকার বাড়ির কুন্তল কর্মকারের ছেলে। সে সোনাইমুড়ী উপজেলা প্রশাসন কার্যালয়ে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন।

 

গতকাল মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৩টার দিকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিজের বাড়ির উঠানে মুঠোফোনে এক বন্ধুর সাথে কথা বলছিল নূপুর। ওই সময় তাকে একটি বিষাক্ত সাপে পায়ে কামড় দেয়। পরে বিষয়টি তার বড় ভাই আচ করতে পেরে তাকে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। সেখানে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম না থাকায় জেলা সদর হাসপাতালে যোগাযোগ করে। কিন্তু সেখানেও সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম প্রয়োগের ব্যবস্থা না থাকায় রোগীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

 

চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. খন্দকার মোস্তাক আহমেদ অ্যান্টিভেনম না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, রোগীর অবস্থা দেখে দ্রুততম সময়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আমরা তাকে রেফার্ড করা করি। নোয়াখালী জেলাতে বিষধর সাপের ভ্যাকসিন দেওয়ার যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় তাকে কুমিল্লায় পাঠানো হয়।