ঢাকা ০৫:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

সোনাইমুড়ীতে শিক্ষকের বাল্যবিবাহ পন্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০ ১৪৯৬ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বাল্যবিবাহ পন্ড করে বরের বাবাকে  ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

রোববার (২৩ আগস্ট) বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)  টিনাপাল এ সাজা দেন।

বর নুরুল আলম হারুন উপজেলার উত্তর বগাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভার শিমুলিয়া  গ্রামের  রফিক মাস্টার বাড়ির মো. হোসেন’র ছেলে।

সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুরে সোনাইমুড়ী পৌরসভার শিমুলিয়া গ্রামে নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী (১৭) বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে কয়েকজন পুলিশ নিয়ে মেয়েটির বাড়িতে যান ইউএনও ও বিয়ে বন্ধ করে দেন। এ সময় কনের বাবা, বরের বড় ভাই ও বরকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়।

ইউএনও টিনাপাল জানান,  দুই পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা মিললে ববের বাবাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

সোনাইমুড়ীতে শিক্ষকের বাল্যবিবাহ পন্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড

আপডেট সময় : ০৮:০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের বাল্যবিবাহ পন্ড করে বরের বাবাকে  ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

রোববার (২৩ আগস্ট) বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)  টিনাপাল এ সাজা দেন।

বর নুরুল আলম হারুন উপজেলার উত্তর বগাদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং সোনাইমুড়ী পৌরসভার শিমুলিয়া  গ্রামের  রফিক মাস্টার বাড়ির মো. হোসেন’র ছেলে।

সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুরে সোনাইমুড়ী পৌরসভার শিমুলিয়া গ্রামে নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী (১৭) বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে কয়েকজন পুলিশ নিয়ে মেয়েটির বাড়িতে যান ইউএনও ও বিয়ে বন্ধ করে দেন। এ সময় কনের বাবা, বরের বড় ভাই ও বরকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়।

ইউএনও টিনাপাল জানান,  দুই পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা মিললে ববের বাবাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়।