ঢাকা ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

করোনায় মারা গেলেন বাহরাইনে বসবাসরত নোয়াখালীর প্রবাসী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন ২০২১ ১৪২৯ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নিজেস্ব প্রতিবেদক, নোয়াখালী:

 

 

বাহরাইনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মো.ইসমাইল হোসেন (৩৮) নামের এক প্রবাসী বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়েছে। সে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ২নং কেশারপাড় ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের খাজুরিয়া সর্দারপাড়া গ্রামের দিঘীলি বাড়ির তবারক আলীর ছেলে।

 

বৃহস্পতিবার (১০জুন) দুপুর ১২টার দিকে নিহতের চাচা মো.ইউসুফ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি আরো জানান, গত (৮জুন) মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১০টায় বাহরাইনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গত ২০ দিন ধরে তার ভাতিজা করোনায় আক্রান্ত হয়ে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে করোনায় মৃত্যুবরণ করে সে। বুধবার সকালে বাহরাইন থেকে তাদেরকে বিষয়টি অবগত করা হয়।

 

ইউসুফ বলেন, গত ১৭ বছর আগে ইসমাইল বাহারাইনে পাড়ি জমান। সেখানে ড্রাইভার হিসেবে কাজ করত। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে সবার বড় ছিল । তার মৃত্যুর খবর বুধবার সকালে সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে পরিবারের সদস্যদের মাঝে শুরু হয় শোকের মাতম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

করোনায় মারা গেলেন বাহরাইনে বসবাসরত নোয়াখালীর প্রবাসী

আপডেট সময় : ০৫:২৫:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন ২০২১

নিজেস্ব প্রতিবেদক, নোয়াখালী:

 

 

বাহরাইনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মো.ইসমাইল হোসেন (৩৮) নামের এক প্রবাসী বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়েছে। সে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ২নং কেশারপাড় ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের খাজুরিয়া সর্দারপাড়া গ্রামের দিঘীলি বাড়ির তবারক আলীর ছেলে।

 

বৃহস্পতিবার (১০জুন) দুপুর ১২টার দিকে নিহতের চাচা মো.ইউসুফ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি আরো জানান, গত (৮জুন) মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১০টায় বাহরাইনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। গত ২০ দিন ধরে তার ভাতিজা করোনায় আক্রান্ত হয়ে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে করোনায় মৃত্যুবরণ করে সে। বুধবার সকালে বাহরাইন থেকে তাদেরকে বিষয়টি অবগত করা হয়।

 

ইউসুফ বলেন, গত ১৭ বছর আগে ইসমাইল বাহারাইনে পাড়ি জমান। সেখানে ড্রাইভার হিসেবে কাজ করত। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে সবার বড় ছিল । তার মৃত্যুর খবর বুধবার সকালে সেনবাগের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে পরিবারের সদস্যদের মাঝে শুরু হয় শোকের মাতম।