ঢাকা ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

হাতিয়া ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে কাঁচাঘর ও মাছের ঘের’র ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মে ২০২০ ৩৮০ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে বেশকিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তাৎক্ষণিক উপকূলীয় অঞ্চলের ২৫ হাজার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল । এছাড়া দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় সুখচর ও নলচিড়ার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে পানি ঢুকে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়ে দুইশতাধিক কাচাঁপাকা ঘর ও নিঝুমদ্বীপের আটটি মাছের ঘের পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। তবে জেলায় কোন প্রানহানীর ঘটনা ঘটেনি ।

জেলা প্রশাসক তন্ময় দাশ জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাব চলে যাওয়ায় সকাল থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে থেকে মানুষ তাদের নিজ নিজ বাড়ীঘরে যাওয়া শুরু করেছে। জেলায় কোন প্রানহানীর ঘটনা ঘটেনি ও সর্তক সংকেত উঠিয়ে ফেলা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের ২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, নলচিরা ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, চরঈশ^রের ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার, নলেরচর ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার ও ক্যারিংচর ইউনিয়নের ২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ছিঁড়ে থাকার কারণে জোয়ারের পানিতে গ্রাম গুলোতে সহজে প্লাবিত হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

হাতিয়া ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে কাঁচাঘর ও মাছের ঘের’র ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

আপডেট সময় : ১০:৩৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মে ২০২০

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে বেশকিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তাৎক্ষণিক উপকূলীয় অঞ্চলের ২৫ হাজার মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল । এছাড়া দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় সুখচর ও নলচিড়ার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে পানি ঢুকে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হয়ে দুইশতাধিক কাচাঁপাকা ঘর ও নিঝুমদ্বীপের আটটি মাছের ঘের পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। তবে জেলায় কোন প্রানহানীর ঘটনা ঘটেনি ।

জেলা প্রশাসক তন্ময় দাশ জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাব চলে যাওয়ায় সকাল থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে থেকে মানুষ তাদের নিজ নিজ বাড়ীঘরে যাওয়া শুরু করেছে। জেলায় কোন প্রানহানীর ঘটনা ঘটেনি ও সর্তক সংকেত উঠিয়ে ফেলা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের ২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, নলচিরা ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, চরঈশ^রের ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার, নলেরচর ইউনিয়নের ৩ কিলোমিটার ও ক্যারিংচর ইউনিয়নের ২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ছিঁড়ে থাকার কারণে জোয়ারের পানিতে গ্রাম গুলোতে সহজে প্লাবিত হচ্ছে।