ঢাকা ০২:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মালিকানা ছিনতাই করেও এনসিপি সংগঠন হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে: নাছির Blind Amjad receives Eid gift from Tarique Zia জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দৃষ্টি হারানো আমজাদ পেলো তারেক জিয়ার ঈদ উপহার ভাড়াটিয়ার দোকানে তালা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা School student murdered in trivial incident: Police unravel mystery নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় স্কুল ছাত্র খুন: রহস্য উদঘাটন করল পুলিশ তারেক রহমানের নির্দেশক্রমে কবিরহাটের ইতালি মার্কেটে পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ নিখোঁজের ২ দিন পর সেপটিক ট্যাংক থেকে স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার তারেক রহমানের নির্দেশক্রমে কবিরহাটের পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ নিজ এলাকায় হামলার শিকার এনসিপি নেতা হান্নান মাসুদ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত-১৫

লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ১৯ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে হিলি স্থলবন্দরে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:১১:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১ ১৩৩৮৬ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রতিবেদক, (হিলি) দিনাজপুর:

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় হয়েছে। এ সময় বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে গত ৬ মাসে আয় হয়েছে ১৫২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। পুরো অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার বেশি রাজস্ব আয়ের আশা করছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

 

হিলি স্থল শুল্কস্টেশন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দর থেকে এনবিআর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয় ৩১৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সেই হিসাবে অর্থবছরের শুরুর মাস জুলাইয়ে বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এর বিপরীতে আয় হয় ৪৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগস্টে ১৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে ৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অক্টোবরে ১৮ কোটি ৪১ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ১৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। নভেম্বরে ৩১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ডিসেম্বরে ৫২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২২ কোটি ২১ লাখ টাকা।

 

হিলি স্থল শুল্কস্টেশনের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল আলম বলেন, ‘চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে প্রায় ২০ কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় হয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে একমাত্র নিয়মতান্ত্রিকভাবে বন্দরের আমদানি রফতানি-বাণিজ্যসহ বন্দরের সব কার্যক্রম পরিচালনা করার কারণে। সেইসঙ্গে বন্দরের ব্যবসায়ীসহ বন্দর সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগীতায় এটি সম্ভব হয়েছে। অর্থবছরের শেষ নাগাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে আরও বেশি পরিমাণ রাজস্ব আয় সম্ভব হবে বলে আশা করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ১৯ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে হিলি স্থলবন্দরে

আপডেট সময় : ০৫:১১:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২১

প্রতিবেদক, (হিলি) দিনাজপুর:

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাস জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় হয়েছে। এ সময় বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে গত ৬ মাসে আয় হয়েছে ১৫২ কোটি ২৭ লাখ টাকা। পুরো অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার বেশি রাজস্ব আয়ের আশা করছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

 

হিলি স্থল শুল্কস্টেশন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দর থেকে এনবিআর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয় ৩১৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সেই হিসাবে অর্থবছরের শুরুর মাস জুলাইয়ে বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এর বিপরীতে আয় হয় ৪৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা। আগস্টে ১৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে ৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। অক্টোবরে ১৮ কোটি ৪১ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ১৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। নভেম্বরে ৩১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ডিসেম্বরে ৫২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় ২২ কোটি ২১ লাখ টাকা।

 

হিলি স্থল শুল্কস্টেশনের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল আলম বলেন, ‘চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে প্রায় ২০ কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় হয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে একমাত্র নিয়মতান্ত্রিকভাবে বন্দরের আমদানি রফতানি-বাণিজ্যসহ বন্দরের সব কার্যক্রম পরিচালনা করার কারণে। সেইসঙ্গে বন্দরের ব্যবসায়ীসহ বন্দর সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগীতায় এটি সম্ভব হয়েছে। অর্থবছরের শেষ নাগাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে আরও বেশি পরিমাণ রাজস্ব আয় সম্ভব হবে বলে আশা করছি।