শিরোনাম:
হাসপাতালের কর্মচারি মারা গেল ডাক্তারের গাফিলতিতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল, লজ্জায় কিশোরীর আত্মহত্যা ৯ কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন জেলা আ.লীগের সভাপতিকে হারিয়ে সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন এমপি পুত্র সাবাব চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নেভেনি সুন্দরবনের আগুন, সূত্র খুঁজতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি, সময় লাগবে ২-৩ দিন, হলফনামায় মামলার তথ্য গোপন, সেতুমন্ত্রীর ভাইসহ ৪প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪ ভুল চিকিৎসায় মা’সহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ, হসপিটালে ভাংচুর চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোম্পানীগঞ্জে মনোনয়ন দাখিল করলো ১০ জন

ট্রিট দিতে গিয়ে নববধূকে ভাগিয়ে নিল তরুণ, ২৯ দিনেও হয়নি উদ্ধার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩
ট্রিট দিতে গিয়ে নববধূকে ভাগিয়ে নিল তরুণ, ২৯ দিনেও হয়নি উদ্ধার

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালীর সেনবাগে এক তরুণের বিরুদ্ধে বিয়ের ২৯দিনের মাথায় ফুসলিয়ে এক নববধূকে (১৬) ভাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার ২৯ দিন পার হলেও এখনো নিখোঁজ নববধূকে উদ্ধার করেতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।

 

অভিযুক্ত তরুণের নাম মো. রবিউল ওরফে শিহাব (২০) সে উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের ছিদ্দিক মেম্বারের নতুন বাড়ির আলা উদ্দিন মিস্টারের ছেলে।

 

গত মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১, নোয়াখালী আদালতে তিনজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এর আগে, ২৪ জুলাই ভুক্তভোগীর মা সেনবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।

 

ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা অভিযোগ করে বলেন, গত মাসের ২৪ জুন প্রবাসী এক যুবকের সাথে পারিবারিক ভাবে আমার মেয়েকে বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের ২৯ দিনের মাথায় গত ২২ জুলাই সন্ধ্যার দিকে তাকে ট্রিট দেওয়ার কথা বলে শিহাব নামে এক তরুণ আমার মেয়েকে ৮ভরি স্বর্ণ ও নগদ ১ লক্ষ টাকাসহ ভাগিয়ে নিয়ে যায়। ২৪ জুলাই এ ঘটনায় সেনবাগ থানায় আমার মেয়ে নিখোঁজ রয়েছে বলে আমি একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। কিন্ত পুলিশ আমার মেয়ে উদ্ধারে কোন কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি। এরপর মামলা করতে গেলে পুলিশ তালবাহানা করে সময় ক্ষেপণ করে মামলা নেয়নি। একপর্যায়ে আমি বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করি। পরে স্থানীয় ভাবে আমরা জানতে পারি ওই তরুণ আমার মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মো. রবিউল ওরফে শিহাবের মুঠোফোনে কল করা হলেও মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ বিষয়ে জানতে তার মায়ের মুঠোফোনে কল করা হলে ফোন রিসভি করেন শিহাবের নানী আনোয়ারা বেগম। তিনি অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, তাদের মেয়ে আমাদের ছেলেকে নিয়ে গেছে। ছেলের চিন্তায় তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েছে।

 

সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ভুক্তভোগী পরিবার এ ঘটনায় আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি নোয়াখালী পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তদন্ত করবে।

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পিবিআই নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান মুন্সি বলেন, আদালতে মামলা হলে অনেক সময় আসতে সময় লাগে। তবে খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১