ঢাকা ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

নোয়াখালী-লক্ষীপুর জেলা সীমান্তে নারীসহ ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২ ১৫৭৪২ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালী-লক্ষীপুর জেলা সীমান্তের রামগতি উপজেলার চরগাজী ৮নং ওয়ার্ডে রাজামিয়ার বাড়ীতে জায়গাজমি নিয়ে বিরোধে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়ে এক নারী সহ ৪ জনকে গুরুত্বর আহত করেছে সন্ত্রাসীরা।

শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকালের দিকে উপজেলার চরগাজী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

 

আাহত গৃহবধূ জান্নাত বেগম অভিযোগ করে বলেন, শুক্রবার সকাল ৭টায় তিনি নিজ বাড়ীর আঙ্গিনায় গাছের ডাল কুড়াতে গেলে সন্ত্রাসী আব্দুলের নেতৃত্বে ৭-৮ জন ধারালো কিরিচ ও রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাকে সহ তার স্বামী মনির, ভাই রিয়াজ ও ছেলে দিপুকে গুরুতর আহত করে। পরে এলাকাবাসী তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা চলে যায়। আহতদের নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে একাধিকবার অভিযুক্ত আব্দুলের ফোনে কল করা হলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তাই এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য জানা যায়নি।

 

রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, এ ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

নোয়াখালী-লক্ষীপুর জেলা সীমান্তে নারীসহ ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

আপডেট সময় : ০৭:৪৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

নোয়াখালী-লক্ষীপুর জেলা সীমান্তের রামগতি উপজেলার চরগাজী ৮নং ওয়ার্ডে রাজামিয়ার বাড়ীতে জায়গাজমি নিয়ে বিরোধে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে ধারালো অস্ত্রদিয়ে কুপিয়ে এক নারী সহ ৪ জনকে গুরুত্বর আহত করেছে সন্ত্রাসীরা।

শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকালের দিকে উপজেলার চরগাজী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

 

আাহত গৃহবধূ জান্নাত বেগম অভিযোগ করে বলেন, শুক্রবার সকাল ৭টায় তিনি নিজ বাড়ীর আঙ্গিনায় গাছের ডাল কুড়াতে গেলে সন্ত্রাসী আব্দুলের নেতৃত্বে ৭-৮ জন ধারালো কিরিচ ও রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাকে সহ তার স্বামী মনির, ভাই রিয়াজ ও ছেলে দিপুকে গুরুতর আহত করে। পরে এলাকাবাসী তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা চলে যায়। আহতদের নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

অভিযোগের বিষয়ে জানতে একাধিকবার অভিযুক্ত আব্দুলের ফোনে কল করা হলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। তাই এ বিষয়ে তার কোনো বক্তব্য জানা যায়নি।

 

রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন জানান, এ ঘটনায় থানায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।