ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে, পঁচা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৭৫০৩ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রতিবেদক, (হিলি) দিনাজপুর:

 

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির পর হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দাম কমে এসেছে। প্রকার ভেদে এসব পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি দরে। অতিরিক্ত পঁচে যাওয়া পেঁয়াজ ৫০ কেজি বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ১০০ টাকায়।

রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে তবে অন্যান্য মালামাল আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। আগামীকাল সোমবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১৪ ও ১৫ তারিখের রফতানি অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজ পুনরায় দেশে আমদানি হতে পারে বলে বন্দরের ব্যবসায়ীরা বলছেন। এদিকে শনিবারের আমদানিকরা পঁচা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে পড়েছে আমমদানিকারকরা। তারা বলছে তাদেরকে অধ্য কোটি টাকার লোকশান গুনতে হবে।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শাহিনুর ইসলাম জানান, গত ১৩ তারিখে রফতানির অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজ গুলো শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করেছে। এদিন ভারত থেকে ১১টি ট্রাকে মোট ২৪৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে।

হিলি বন্দরের আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুনুর রশিদ বলেন, ৫ দিন ধরে পেঁয়াজ গুলো সীমান্তের ওপারে আটকা পরে থাকায় এবং দেশে প্রবেশ করতে না পারায় অতিমাত্রার গরম ও বৃষ্টিতে ভিজে পেঁয়াজ গুলো পঁচে নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতি ট্রাকের ৭৫ শতাংশ পেঁয়াজ পঁচে নষ্ট হয়ে গেছে বলে জনিয়েছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা। এ অবস্থায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন পেঁয়াজ আমদানিকারকরা।

হাকিমপুর উপজেলা নিবার্হী অফিসার আব্দুর রাফিউল আলম বলছেন, হিলিতে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে, পঁচা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে ব্যবসায়ীরা

আপডেট সময় : ০৮:২৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০

প্রতিবেদক, (হিলি) দিনাজপুর:

 

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির পর হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দাম কমে এসেছে। প্রকার ভেদে এসব পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কেজি দরে। অতিরিক্ত পঁচে যাওয়া পেঁয়াজ ৫০ কেজি বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ১০০ টাকায়।

রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে তবে অন্যান্য মালামাল আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। আগামীকাল সোমবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ১৪ ও ১৫ তারিখের রফতানি অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজ পুনরায় দেশে আমদানি হতে পারে বলে বন্দরের ব্যবসায়ীরা বলছেন। এদিকে শনিবারের আমদানিকরা পঁচা পেঁয়াজ নিয়ে বিপাকে পড়েছে আমমদানিকারকরা। তারা বলছে তাদেরকে অধ্য কোটি টাকার লোকশান গুনতে হবে।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শাহিনুর ইসলাম জানান, গত ১৩ তারিখে রফতানির অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজ গুলো শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করেছে। এদিন ভারত থেকে ১১টি ট্রাকে মোট ২৪৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে।

হিলি বন্দরের আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুনুর রশিদ বলেন, ৫ দিন ধরে পেঁয়াজ গুলো সীমান্তের ওপারে আটকা পরে থাকায় এবং দেশে প্রবেশ করতে না পারায় অতিমাত্রার গরম ও বৃষ্টিতে ভিজে পেঁয়াজ গুলো পঁচে নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতি ট্রাকের ৭৫ শতাংশ পেঁয়াজ পঁচে নষ্ট হয়ে গেছে বলে জনিয়েছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা। এ অবস্থায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন পেঁয়াজ আমদানিকারকরা।

হাকিমপুর উপজেলা নিবার্হী অফিসার আব্দুর রাফিউল আলম বলছেন, হিলিতে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে।