ঢাকা ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মালিকানা ছিনতাই করেও এনসিপি সংগঠন হিসেবে ব্যর্থ হয়েছে: নাছির Blind Amjad receives Eid gift from Tarique Zia জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দৃষ্টি হারানো আমজাদ পেলো তারেক জিয়ার ঈদ উপহার ভাড়াটিয়ার দোকানে তালা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা School student murdered in trivial incident: Police unravel mystery নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় স্কুল ছাত্র খুন: রহস্য উদঘাটন করল পুলিশ তারেক রহমানের নির্দেশক্রমে কবিরহাটের ইতালি মার্কেটে পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ নিখোঁজের ২ দিন পর সেপটিক ট্যাংক থেকে স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার তারেক রহমানের নির্দেশক্রমে কবিরহাটের পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ নিজ এলাকায় হামলার শিকার এনসিপি নেতা হান্নান মাসুদ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত-১৫

অল্পদিনেই মানুষের মন জয় করেছেন কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৯:২৮:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫ ১১৫ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সেবার ব্রত নিয়ে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা কামাল (৩০)। “আইনের মধ্যে থেকে সহজতর উপায়ে নাগরিক সেবা দেওয়াটাই লক্ষ্য” এই নির্বাচন কর্মকর্তার।

 

এই সরকারি কর্মকর্তা বিগত ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে ককিরহাট উপজেলায় যোগদান করেন, যোগদানের পর থেকে অত্যন্ত সততা, দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সেবা প্রত্যাশী জনগনেকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

 

তিনি তার অধীনস্থ সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, সকলে যেন আন্তরিকতার সহিত কাজ করে মানুষের ভোগান্তি দূর করেন। যাতে করে কোন সেবা প্রত্যাশী অযথা হয়রানির শিকার না হয়। নতুন ভোটার, প্রবাসীদের জন্য জরুরী ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি সেবা, ক-ক্যাটাগরীর এনআইডি সংশোধনসহ সকল ধরনের ভোটার সেবা সতকর্তার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন তিনি। যাতে করে কোনো ভুয়া বা বাংলাদেশী নাগরিক নন এমন কেউ ভোটার হতে না পারেন।

 

তিনি যোগদানের পর থেকে সেবা প্রত্যাশীদের আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথাযথ সেবা প্রদানের মাধ্যমে একজন সৎ ও বিচক্ষণ কর্মকর্তা হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন এই কর্মকর্তা। সেবা প্রত্যাশীদের জন্য তার দপ্তরের দরজা সবসময় খোলা রয়েছে। তিনি সঠিকভাবে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তৎক্ষনাত সেবা দিয়ে থাকেন। কোন প্রকার অনৈতিক প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়া, যেকোনো তদবিরে সায় না দেওয়া এবং কেউ যেন কোন অনিয়ম না করতে পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখছেন তিনি।

 

এছাড়াও তিনি ক-ক্যাটাগরী জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত বিষয়ে সেবা প্রত্যাশীদের জন্য সপ্তাহে পাঁচ দিন গণশুনানীর মাধ্যমে সেবা দিয়ে আসছেন। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত বিষয়ে কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে যা সংশোধন যোগ্য তা দ্রুত সংশোধন করে দিচ্ছেন। যা অতীতে কোন কর্মকর্তা গণশুনানীর মাধ্যমে এ সকল সেবা দেননি বা সেবা প্রদান করেননি। তিনি সবার সাথে খোলা মেলা কথা বলেন এবং সেবা প্রত্যাশীদের কথা ধৈর্য সহকারে শুনে সঠিকভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার এই সকল কর্মকান্ডে খুশি অনেক সেবা প্রত্যাশী ।

 

২০ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সারাদেশে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু হয়েছে, তারই ধারাবাহিকতায় নোয়াখালীর প্রতিটি উপজেলায়ও এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তেমনই ভাবে কবিরহাট উপজেলাতেও চলছে নতুন ভোটার হালনাগাদ। এই কর্মকর্তাকে দেখা যায় প্রথম দিন থেকে স্ব-শরীরে মাঠে গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রমে নিয়োগকৃতদের তদারকি করতে, তারা কি সকলের বাড়িতে গিয়ে আন্তরিকতার সহিত তথ্য সংগ্রহ করতেছেন কিনা, নাকি দায়িত্বে অবহেলা করছেন, তার এমন কর্মকান্ডকে উপজেলাবাসী স্বাগত জানিয়ে তাকেও বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করছেন এই উপজেলার সাধারণ মানুষ।

 

হারুন নামে এক ব্যাক্তি বলেন, বিগত সময়ে অনেক নির্বাচন কর্মকর্তা দেখেছি, তবে এই মোস্তফা কামালের মত আর দেখিনি ভোটার হালনাগাদ করার সময় উপজেলা নির্বাচন অফিসের দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তা মাঠে এসে হালনাগাদকারীদের তদারকি করতে। তিনি আজ আমার এলাকায় হঠাৎ করে এসে সরেজমিন খোঁজ খবর নিতে দেখে খুব ভালো লেগেছে, বিগতদিনের অফিসারদের দেখতাম ভোটারের ছবি তোলার সময় মাঠে আসতো। ওনার মত এই ভাবে কেউ কখনো আসেনি। আমরা চাই এমন দায়িত্বশীল ও জনবান্ধব অফিসার সকল উপজেলা এবং সকল দপ্তরে যেন থাকে।

 

নিজের এমন সু-নামের বিষয়ে জানতে চাইলে কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, আমি ৪০তম বিসিএস শেষ করে এই উপজেলায় নির্বাচন অফিসার হিসেবে এখানেই প্রথম পদায়িত হয়েছি, গত এক বছরে চেষ্টা করেছি সাধারণ মানুষের ভোটার আইডি থেকে শুরু করে নতুন ভোটারদের ভালো একটা সেবা দিতে, তবে কতটুকু দিতে পেরেছি জানিনা, কিন্তু চেষ্টা করেছি যেন মানুষ হয়রানি ছাড়াই তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবাটি পায়। আমার অধীনে কবিরহাট পৌরসভার একটি ওয়ার্ডে উপ-নির্বাচন হয়েছে, সেখানেও আমি শতভাগ স্বচ্ছ নির্বাচন দিয়েছিলাম। বিজয়ী এবং পরাজিত দুই পক্ষই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এগুলোই আমাকে অনুপ্রাণিত করে।

 

তিনি আরো বলেন, এখন শুরু হয়েছে নতুন ভোটার হালনাগাদ, তারপর ইউনিয়ন ভিত্তিক ছবি তোলা হবে, আমি চাই সঠিক মানুষ এবং সঠিক তথ্য দিয়ে যেনো মানুষ ভোটার হয়। অন্য দিকে মাঠে যারা ভোটার হালনাগাদের কাজ করতেছে তারা কি সঠিক ভাবে দ্বায়িত্ব পালন করতেছেন নাকি তারা অবহেলা করছেন সেটা দেখার জন্যই মূলত আমি মাঠে বাহির হয়েছি। আমি চাই এই এলাকার মানুষের সাথে মিশে থাকতে এবং সেবার মাধ্যমে এই উপজেলাবাসীর মাঝে বেঁচে থাকতে। আমার অফিসে যেতে বা ডুকতে কারো জন্য কোন অনুমতি লাগেনা, যেই কোন লোক সরাসরি প্রবেশ করতে পারে। অন্যদিকে তাদের সকল কথা তারা মন খুলে বলতে পারে, আমিও সবার পুরো কথা শুনে তাদের সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করি।

 

মোস্তফা কামাল চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার মনতলা গ্রামের মনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মাওলানা মনির আহমদ শেখ এর সাত সন্তানের মধ্যে সবার ছোট। তাঁর বড় ভাইবোন ৪ জন শিক্ষকতা করছেন এবং বড় বোন বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে কর্মরত আছেন। ৭ ভাইবোনের মধ্যে ৬ জনই সরকারি কর্মকর্তা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক

অল্পদিনেই মানুষের মন জয় করেছেন কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল

আপডেট সময় : ০৯:২৮:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

সেবার ব্রত নিয়ে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা কামাল (৩০)। “আইনের মধ্যে থেকে সহজতর উপায়ে নাগরিক সেবা দেওয়াটাই লক্ষ্য” এই নির্বাচন কর্মকর্তার।

 

এই সরকারি কর্মকর্তা বিগত ১১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে ককিরহাট উপজেলায় যোগদান করেন, যোগদানের পর থেকে অত্যন্ত সততা, দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সেবা প্রত্যাশী জনগনেকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

 

তিনি তার অধীনস্থ সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, সকলে যেন আন্তরিকতার সহিত কাজ করে মানুষের ভোগান্তি দূর করেন। যাতে করে কোন সেবা প্রত্যাশী অযথা হয়রানির শিকার না হয়। নতুন ভোটার, প্রবাসীদের জন্য জরুরী ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি সেবা, ক-ক্যাটাগরীর এনআইডি সংশোধনসহ সকল ধরনের ভোটার সেবা সতকর্তার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন তিনি। যাতে করে কোনো ভুয়া বা বাংলাদেশী নাগরিক নন এমন কেউ ভোটার হতে না পারেন।

 

তিনি যোগদানের পর থেকে সেবা প্রত্যাশীদের আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যথাযথ সেবা প্রদানের মাধ্যমে একজন সৎ ও বিচক্ষণ কর্মকর্তা হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন এই কর্মকর্তা। সেবা প্রত্যাশীদের জন্য তার দপ্তরের দরজা সবসময় খোলা রয়েছে। তিনি সঠিকভাবে কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তৎক্ষনাত সেবা দিয়ে থাকেন। কোন প্রকার অনৈতিক প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়া, যেকোনো তদবিরে সায় না দেওয়া এবং কেউ যেন কোন অনিয়ম না করতে পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখছেন তিনি।

 

এছাড়াও তিনি ক-ক্যাটাগরী জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত বিষয়ে সেবা প্রত্যাশীদের জন্য সপ্তাহে পাঁচ দিন গণশুনানীর মাধ্যমে সেবা দিয়ে আসছেন। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত বিষয়ে কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে যা সংশোধন যোগ্য তা দ্রুত সংশোধন করে দিচ্ছেন। যা অতীতে কোন কর্মকর্তা গণশুনানীর মাধ্যমে এ সকল সেবা দেননি বা সেবা প্রদান করেননি। তিনি সবার সাথে খোলা মেলা কথা বলেন এবং সেবা প্রত্যাশীদের কথা ধৈর্য সহকারে শুনে সঠিকভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার এই সকল কর্মকান্ডে খুশি অনেক সেবা প্রত্যাশী ।

 

২০ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে সারাদেশে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু হয়েছে, তারই ধারাবাহিকতায় নোয়াখালীর প্রতিটি উপজেলায়ও এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তেমনই ভাবে কবিরহাট উপজেলাতেও চলছে নতুন ভোটার হালনাগাদ। এই কর্মকর্তাকে দেখা যায় প্রথম দিন থেকে স্ব-শরীরে মাঠে গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রমে নিয়োগকৃতদের তদারকি করতে, তারা কি সকলের বাড়িতে গিয়ে আন্তরিকতার সহিত তথ্য সংগ্রহ করতেছেন কিনা, নাকি দায়িত্বে অবহেলা করছেন, তার এমন কর্মকান্ডকে উপজেলাবাসী স্বাগত জানিয়ে তাকেও বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করছেন এই উপজেলার সাধারণ মানুষ।

 

হারুন নামে এক ব্যাক্তি বলেন, বিগত সময়ে অনেক নির্বাচন কর্মকর্তা দেখেছি, তবে এই মোস্তফা কামালের মত আর দেখিনি ভোটার হালনাগাদ করার সময় উপজেলা নির্বাচন অফিসের দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তা মাঠে এসে হালনাগাদকারীদের তদারকি করতে। তিনি আজ আমার এলাকায় হঠাৎ করে এসে সরেজমিন খোঁজ খবর নিতে দেখে খুব ভালো লেগেছে, বিগতদিনের অফিসারদের দেখতাম ভোটারের ছবি তোলার সময় মাঠে আসতো। ওনার মত এই ভাবে কেউ কখনো আসেনি। আমরা চাই এমন দায়িত্বশীল ও জনবান্ধব অফিসার সকল উপজেলা এবং সকল দপ্তরে যেন থাকে।

 

নিজের এমন সু-নামের বিষয়ে জানতে চাইলে কবিরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, আমি ৪০তম বিসিএস শেষ করে এই উপজেলায় নির্বাচন অফিসার হিসেবে এখানেই প্রথম পদায়িত হয়েছি, গত এক বছরে চেষ্টা করেছি সাধারণ মানুষের ভোটার আইডি থেকে শুরু করে নতুন ভোটারদের ভালো একটা সেবা দিতে, তবে কতটুকু দিতে পেরেছি জানিনা, কিন্তু চেষ্টা করেছি যেন মানুষ হয়রানি ছাড়াই তাদের কাঙ্ক্ষিত সেবাটি পায়। আমার অধীনে কবিরহাট পৌরসভার একটি ওয়ার্ডে উপ-নির্বাচন হয়েছে, সেখানেও আমি শতভাগ স্বচ্ছ নির্বাচন দিয়েছিলাম। বিজয়ী এবং পরাজিত দুই পক্ষই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এগুলোই আমাকে অনুপ্রাণিত করে।

 

তিনি আরো বলেন, এখন শুরু হয়েছে নতুন ভোটার হালনাগাদ, তারপর ইউনিয়ন ভিত্তিক ছবি তোলা হবে, আমি চাই সঠিক মানুষ এবং সঠিক তথ্য দিয়ে যেনো মানুষ ভোটার হয়। অন্য দিকে মাঠে যারা ভোটার হালনাগাদের কাজ করতেছে তারা কি সঠিক ভাবে দ্বায়িত্ব পালন করতেছেন নাকি তারা অবহেলা করছেন সেটা দেখার জন্যই মূলত আমি মাঠে বাহির হয়েছি। আমি চাই এই এলাকার মানুষের সাথে মিশে থাকতে এবং সেবার মাধ্যমে এই উপজেলাবাসীর মাঝে বেঁচে থাকতে। আমার অফিসে যেতে বা ডুকতে কারো জন্য কোন অনুমতি লাগেনা, যেই কোন লোক সরাসরি প্রবেশ করতে পারে। অন্যদিকে তাদের সকল কথা তারা মন খুলে বলতে পারে, আমিও সবার পুরো কথা শুনে তাদের সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করি।

 

মোস্তফা কামাল চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার মনতলা গ্রামের মনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মাওলানা মনির আহমদ শেখ এর সাত সন্তানের মধ্যে সবার ছোট। তাঁর বড় ভাইবোন ৪ জন শিক্ষকতা করছেন এবং বড় বোন বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে কর্মরত আছেন। ৭ ভাইবোনের মধ্যে ৬ জনই সরকারি কর্মকর্তা।