ঢাকা ১২:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

নোয়াখালীর নতুন ডিসি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান’র ব্যক্তিগত পরিচিতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৪৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০ ৮৫৯ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডেস্ক রিপোর্ট::

 

মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীর চট্রলার পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সুযোগ্য সন্তান।

শিক্ষাজীবন:

দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮ সালে এসএসসি, পটিয়া সরকারী কলেজ থেকে ১৯৯০ সালে এইচএসসি এবং দেশের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিদ্যা বিভাগ থেকে কৃতিত্বের সাথে বি,এস,সি ও এম,এস,সি ডিগ্রী অর্জন করেন।

পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ বেডফোর্ডশায়্যার থেকে ইনফরমেশন সিস্টেম এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী নেওয়া জনাব খোরশেদ ২২ তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের একজন গর্বিত সদস্য।

কর্মজীবন:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্মানিত উপ-সচিব, মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের প্রাণের নোয়াখালীর নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন।

খোরশেদ আলম খান এর আগে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও বুড়িচং উপজেলায় নির্বাহী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, যশোর এ যোগদান করেন। এরপর সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে তিনি পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার সদর, লংগদু-রাঙ্গামাটি, হোমনা-কুমিল্লা এবং চকোরিয়া-কক্সবাজারে সুনামের সাথে দায়িত্বপালন করেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের অগ্রসৈনিক জনাব খান দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের উপসচিব ও ডোমেন স্পেশালিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। মূলত তার সুদক্ষ নেতৃত্বেই বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত “ই-নথি সিস্টেম” ডেভেলপমেন্ট হয় এবং পরবর্তীতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সহযোগীতায় তার টিম দেশের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর সহ সর্বমোট প্রায় চার হাজার সরকারী দপ্তরে ই-নথির সফল বাস্তবায়ন করে।
সর্বশেষ তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তফা জব্বার এর একান্ত সচিব হিসেবে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশনে সরাসরি জড়িত ছিলেন।

কর্মজীবনের সকল সেক্টরে সততা এবং সফলতার সাথে দায়িত্বপালন করা খোরশেদ আলম খানের এই পদোন্নতিতে তার নিজ উপজেলা চট্রগ্রামের পটিয়া এবং নিজ গ্রাম কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সাধারন মানুষের পাশাপাশি এমন একজন পরীক্ষিত ডিজিটাল কর্মকর্তাকে জেলা প্রশাসক হিসেবে পেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক আশা ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে নোয়াখালী জেলার মানুষও!

নোয়াখালীবাসীর উচ্ছাসঃ

এখন নোয়াখালীর প্রতিটি অতিথি পরায়ণ মানুষের মনে একটাই সংশয় একটা জিজ্ঞাসা সাবেক জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের মত স্বীয় কর্মদক্ষতা, নিষ্ঠা ও ভ্রাতৃপ্রতিম আচরন দিয়ে নতুন জেলা প্রশাসক খোরশেদ সাহেব কি পারবে নোয়াখালীর মানুষের মন জয় করে নিতে,পারবে কি উনার রেখে যাওয়া ফোরলেন সড়ক সহ সকল অসমাপ্ত কাজ গুলোকে সমাপ্ত করে একটি সুস্থ্য-সুন্দর ও আধুনিক নোয়াখালী বিনির্মাণ করতে?।

সমগ্র নোয়াখালীবাসী এখন নতুন পদায়িত জেলা প্রশাসকের শুরু ও শেষ টা দেখার অপেক্ষায়!!!

শুভেচ্ছান্তেঃ
মোঃ মাকছুদের রহমান পাপ্পু

(পরিচিত সংগ্রহ)

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

নোয়াখালীর নতুন ডিসি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান’র ব্যক্তিগত পরিচিতি

আপডেট সময় : ১২:৪৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুলাই ২০২০

ডেস্ক রিপোর্ট::

 

মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীর চট্রলার পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সুযোগ্য সন্তান।

শিক্ষাজীবন:

দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুস সোবহান রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮ সালে এসএসসি, পটিয়া সরকারী কলেজ থেকে ১৯৯০ সালে এইচএসসি এবং দেশের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিদ্যা বিভাগ থেকে কৃতিত্বের সাথে বি,এস,সি ও এম,এস,সি ডিগ্রী অর্জন করেন।

পরবর্তীতে ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ বেডফোর্ডশায়্যার থেকে ইনফরমেশন সিস্টেম এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী নেওয়া জনাব খোরশেদ ২২ তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের একজন গর্বিত সদস্য।

কর্মজীবন:

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্মানিত উপ-সচিব, মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের প্রাণের নোয়াখালীর নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন পেয়েছেন।

খোরশেদ আলম খান এর আগে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও বুড়িচং উপজেলায় নির্বাহী অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, যশোর এ যোগদান করেন। এরপর সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে তিনি পর্যায়ক্রমে কক্সবাজার সদর, লংগদু-রাঙ্গামাটি, হোমনা-কুমিল্লা এবং চকোরিয়া-কক্সবাজারে সুনামের সাথে দায়িত্বপালন করেন।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানের অগ্রসৈনিক জনাব খান দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের উপসচিব ও ডোমেন স্পেশালিস্ট হিসেবে কাজ করেছেন। মূলত তার সুদক্ষ নেতৃত্বেই বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত “ই-নথি সিস্টেম” ডেভেলপমেন্ট হয় এবং পরবর্তীতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সহযোগীতায় তার টিম দেশের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর সহ সর্বমোট প্রায় চার হাজার সরকারী দপ্তরে ই-নথির সফল বাস্তবায়ন করে।
সর্বশেষ তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তফা জব্বার এর একান্ত সচিব হিসেবে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশনে সরাসরি জড়িত ছিলেন।

কর্মজীবনের সকল সেক্টরে সততা এবং সফলতার সাথে দায়িত্বপালন করা খোরশেদ আলম খানের এই পদোন্নতিতে তার নিজ উপজেলা চট্রগ্রামের পটিয়া এবং নিজ গ্রাম কুসুমপুরা ইউনিয়নের মনসা গ্রামের সাধারন মানুষের পাশাপাশি এমন একজন পরীক্ষিত ডিজিটাল কর্মকর্তাকে জেলা প্রশাসক হিসেবে পেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক আশা ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছে নোয়াখালী জেলার মানুষও!

নোয়াখালীবাসীর উচ্ছাসঃ

এখন নোয়াখালীর প্রতিটি অতিথি পরায়ণ মানুষের মনে একটাই সংশয় একটা জিজ্ঞাসা সাবেক জেলা প্রশাসক তন্ময় দাসের মত স্বীয় কর্মদক্ষতা, নিষ্ঠা ও ভ্রাতৃপ্রতিম আচরন দিয়ে নতুন জেলা প্রশাসক খোরশেদ সাহেব কি পারবে নোয়াখালীর মানুষের মন জয় করে নিতে,পারবে কি উনার রেখে যাওয়া ফোরলেন সড়ক সহ সকল অসমাপ্ত কাজ গুলোকে সমাপ্ত করে একটি সুস্থ্য-সুন্দর ও আধুনিক নোয়াখালী বিনির্মাণ করতে?।

সমগ্র নোয়াখালীবাসী এখন নতুন পদায়িত জেলা প্রশাসকের শুরু ও শেষ টা দেখার অপেক্ষায়!!!

শুভেচ্ছান্তেঃ
মোঃ মাকছুদের রহমান পাপ্পু

(পরিচিত সংগ্রহ)