ঢাকা ০২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

নোয়াখালীতে রেলওয়ের অনলাইন টিকেটে অতিরিক্ত চার্জ নেওয়ার অভিযোগ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২৮৯৯ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেস’র অনলাইন টিকেটের নামে অতিরিক্ত চার্জ (অর্থ) নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) নোয়াখালীর মাইজদীর আবদুর রহমান নামে এক গ্রাহক ঢাকা যাওয়ার জন্য নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেসের দু’টি টিকেট অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশে টাকা পেমেন্ট করে টিকেট কাটে। এতে দেখা যায় দুইটি টিকেটের মূল্য ২৩০ টাকা করে ৪৬০ টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও টিকেট বাবত ৫০০ টাকা বিকাশ একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয়।

কিন্তু অনলাইন টিকেটের প্রিন্ট কপিতে দেখা যায় দুইটি টিকেটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৬০ টাকা। টিকেটে সরকারের ভ্যাটসহ অন্যান্য কলামে কোথাও অতিরিক্ত ৪০ টাকা কথা উল্লেখ করা হয়নি। ভুক্তভোগী গ্রাহকের প্রশ্ন অতিরিক্ত ৪০ টাকা গেল কোথায়?

যেহেতু অতিরিক্ত টাকার কথা টিকেটে উল্লেখ নেই। অভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন বাকি টাকা গেল কোথায়?

এ বিষয়ে সোনাপুরের স্টেশন মাস্টার ফখরুল ইসলাম নোমান জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। হয়তো বিকাশও কেটে নিতে পারে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো জানেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

নোয়াখালীতে রেলওয়ের অনলাইন টিকেটে অতিরিক্ত চার্জ নেওয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৮:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২০

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

 

বাংলাদেশ রেলওয়ের নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেস’র অনলাইন টিকেটের নামে অতিরিক্ত চার্জ (অর্থ) নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) নোয়াখালীর মাইজদীর আবদুর রহমান নামে এক গ্রাহক ঢাকা যাওয়ার জন্য নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেসের দু’টি টিকেট অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশে টাকা পেমেন্ট করে টিকেট কাটে। এতে দেখা যায় দুইটি টিকেটের মূল্য ২৩০ টাকা করে ৪৬০ টাকা নেওয়ার কথা থাকলেও টিকেট বাবত ৫০০ টাকা বিকাশ একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয়।

কিন্তু অনলাইন টিকেটের প্রিন্ট কপিতে দেখা যায় দুইটি টিকেটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৬০ টাকা। টিকেটে সরকারের ভ্যাটসহ অন্যান্য কলামে কোথাও অতিরিক্ত ৪০ টাকা কথা উল্লেখ করা হয়নি। ভুক্তভোগী গ্রাহকের প্রশ্ন অতিরিক্ত ৪০ টাকা গেল কোথায়?

যেহেতু অতিরিক্ত টাকার কথা টিকেটে উল্লেখ নেই। অভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন বাকি টাকা গেল কোথায়?

এ বিষয়ে সোনাপুরের স্টেশন মাস্টার ফখরুল ইসলাম নোমান জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। হয়তো বিকাশও কেটে নিতে পারে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো জানেন।