নোয়াখালীতে ১৩টি প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
আপডেটঃ : বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ

 

পেয়াজসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি, পণ্যের মূল্য তালিকা না থাকা ও দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় ১০টি দোকান, ২টি ফামের্সী ও একজন মাছ ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার সদর, বেগমগঞ্জ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলা শহরের পৌর বাজারে অভিযান পরিচালনা করে বাজার অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে পেয়াজ মজুদকরণ এবং মেয়াদউত্তীর্ন পণ্য বিক্রি করার অপরাধে কাজল এন্ড সন্সকে ১৫হাজার, আহমদ উল্ল্যা ট্রের্ডাসকে ২০হাজার টাকা এবং চিংড়ি মাছে ক্ষতিকর জেলি মিশ্রণ করায় এক বিক্রেতাকে ৫হাজার টাকা অর্থদন্ড করা হয়েছে। অভিযানে সহযোগিতা করেছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নোয়াখালীর সহকারী পরিচালক মো. কাউসার মিয়া ও জেলা পুলিশ।

বেগমগঞ্জ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী জানান, সকালে উপজেলার চৌমুহনী বাজারে অভিযান চালিয়ে অতিরিক্ত মূল্যে পেয়াজ বিক্রি করার অপরাধে ৬টি দোকানকে ৩৮হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুপ্রভাত চাকমা বলেন, দুপুরে উপজেলার বাংলা বাজারে অভিযান চালিয়ে পণ্যের মুল্য তালিকা না থাকায় ২টি দোকানকে ২৫শ টাকা ও মেয়াদ উত্তির্ণ ওষুধ বিক্রি করায় ২টি ফার্মেসিকে ২হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

নোয়াখালী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তারিকুল আলম জানান, জেলা প্রশাসনের নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর অংশ হিসেবে জেলার বিভিন্ন উপজেলার বাজারগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের এ অভিযান অব্যহত থাকবে।


এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০