সংবাদ শিরোনাম ::
১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানে উই ফর ইউ বাসে বেশি ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটালো আইনজীবি যাত্রীর জমি বিক্রির টাকা আত্মসাত করতে অন্তঃসত্বা বোনকে হত্যা: গ্রেপ্তার-২ Drug dealer arrested with 8,000 pieces of Yaba ৮হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার মাদক কারবারি স্বামী জুয়া খেলায় অভিমানে মেয়েকে নিয়ে স্ত্রীর আত্মহত্যা নদী ভাঙ্গন রোধে ক্রসডেম নির্মাণ ও ব্লক স্থাপনের দাবিতে জামায়াতের পদযাত্রা সেবার আলো ফাউন্ডেশনের ১ম বর্ষপূর্তি উদযাপন ও স্বেচ্ছাসেবীদের মিলন মেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিত নোয়াখালী কলেজ বাংলা বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েসনের ঈদ পুনর্মিলনী দীর্ঘ ১৮ বছর পর ভোট দেয়ার জন্য আগ্রহী মানুষ-বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ফখরুল

করোনাভাইরাস: ইনসেপ্টা আনছে ‘রেমডিসিভির’, দাম ৫ হাজার টাকা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:০৫:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মে ২০২০ ৩৪২ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এনকে বার্তা ডেস্ক::

করোনাভাইরাস ডিজিজ বা কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সাফল্য পাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ ‘রেমডিসিভির’ বাংলাদেশের বাজারে আনছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।

এই ওষুধটি তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বায়োফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি জিলেড সাইন্স।

বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।

এতে বলা হয়, বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে, ওষুধটি কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে কার্যকর, বিশেষ করে যারা মারাত্মকভাবে আক্রান্ত।

এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) শুধু এই ওষুধটিকেই তাদের দেশে করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।

রেমডিসিভির ইনজেকশন হিসেবে ৫-১০ দিনের মেয়াদে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস এই ওষুধটি উৎপাদনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘নিনাভির ব্র্যান্ড নামে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মাঝেই বাংলাদেশের মানুষ হাতে পাবেন বলে আশা করছি। এর সাথে এই ওষুধটির পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহও নিশ্চিত করা হবে। প্রতিটি ইনজেকশনের মূল্য রাখা হয়েছে ৫ হাজার টাকা।’

‘‘বাংলাদেশ সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের কারণে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে। পাশাপাশি এই ওষুধটি যেনো শুধুমাত্র করোনারোগীরা পান তাও বাংলাদেশ ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।’’

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস প্রথম থেকেই কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য যে ওষুধগুলো সফলতা দেখিয়েছে যেমন-হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও ফ্যাভিপিরাভির সেগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়ে এসেছে। আর এই ওষুধগুলো যাতে বাংলাদেশের মানুষ পায়, সেজন্য এর রপ্তানিও বন্ধ রাখা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

করোনাভাইরাস: ইনসেপ্টা আনছে ‘রেমডিসিভির’, দাম ৫ হাজার টাকা

আপডেট সময় : ১০:০৫:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ মে ২০২০

এনকে বার্তা ডেস্ক::

করোনাভাইরাস ডিজিজ বা কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সাফল্য পাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ ‘রেমডিসিভির’ বাংলাদেশের বাজারে আনছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।

এই ওষুধটি তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বায়োফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি জিলেড সাইন্স।

বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস।

এতে বলা হয়, বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে, ওষুধটি কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে কার্যকর, বিশেষ করে যারা মারাত্মকভাবে আক্রান্ত।

এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) শুধু এই ওষুধটিকেই তাদের দেশে করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।

রেমডিসিভির ইনজেকশন হিসেবে ৫-১০ দিনের মেয়াদে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস এই ওষুধটি উৎপাদনের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘নিনাভির ব্র্যান্ড নামে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মাঝেই বাংলাদেশের মানুষ হাতে পাবেন বলে আশা করছি। এর সাথে এই ওষুধটির পর্যাপ্ত পরিমাণ সরবরাহও নিশ্চিত করা হবে। প্রতিটি ইনজেকশনের মূল্য রাখা হয়েছে ৫ হাজার টাকা।’

‘‘বাংলাদেশ সরকারের কার্যকর পদক্ষেপের কারণে এই ওষুধটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব হচ্ছে। পাশাপাশি এই ওষুধটি যেনো শুধুমাত্র করোনারোগীরা পান তাও বাংলাদেশ ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সরকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।’’

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস প্রথম থেকেই কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য যে ওষুধগুলো সফলতা দেখিয়েছে যেমন-হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও ফ্যাভিপিরাভির সেগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়ে এসেছে। আর এই ওষুধগুলো যাতে বাংলাদেশের মানুষ পায়, সেজন্য এর রপ্তানিও বন্ধ রাখা হয়েছে।