ঢাকা ১২:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

পাঠাওয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমের দাফন নিউইয়র্কে সম্পন্ন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:১৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুলাই ২০২০ ৬৫৮ বার পড়া হয়েছে
সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডেস্ক রিপোর্ট:

 

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক রাইড সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান পাঠাওয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাহিম সালেহকে নিউইয়র্কে দাফন করা হয়েছে।

স্থানীয় সময় গতকাল রোববার দুপুরে জানাজা শেষে নিউইয়র্ক শহরের উপকণ্ঠে অরেঞ্জ কাউন্টির প্রাচীন কবরস্থান পোকেসপি রূরাল সেমেট্রিতে তাকে দাফন করা হয়। জানাজা নামাজে ইামামতি করেন ওয়াপিংগার ফলসের আল নূর মসজিদের ইমাম ওসমানী।

জানাজায় অংশ নেওয়া একজন বলেন, কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে ফাহিম সালেহর জানাজা এবং দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় সেখানে পুলিশের উপস্থিতি ছিল। ফাহিমদের পরিবার বিশাল। পরিবারের সদস্য এবং কিছু আমন্ত্রিত প্রতিবেশি যোগ দিয়েছিলেন জানাজায়। সব মিলিয়ে ৮০-৯০ জন যোগ দেন ফাহিমের শেষ বিদায়ে। ভাইয়ের জানাজায় অংশ নিতে ফাহিমের বড় বোন তার স্বামীকে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ছুটে আসেন।

জানাজায় সংবাদমাধ্যমের উপস্থিতি আগে থেকেই নিষেধ করা হয়েছিল। একটি টেলিভিশনের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক নারী সাংবাদিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন পারিবারিক বন্ধু হিসাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
নিউজ ডেস্ক
ট্যাগস :

পাঠাওয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ফাহিমের দাফন নিউইয়র্কে সম্পন্ন

আপডেট সময় : ০৫:১৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুলাই ২০২০

ডেস্ক রিপোর্ট:

 

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক রাইড সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান পাঠাওয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফাহিম সালেহকে নিউইয়র্কে দাফন করা হয়েছে।

স্থানীয় সময় গতকাল রোববার দুপুরে জানাজা শেষে নিউইয়র্ক শহরের উপকণ্ঠে অরেঞ্জ কাউন্টির প্রাচীন কবরস্থান পোকেসপি রূরাল সেমেট্রিতে তাকে দাফন করা হয়। জানাজা নামাজে ইামামতি করেন ওয়াপিংগার ফলসের আল নূর মসজিদের ইমাম ওসমানী।

জানাজায় অংশ নেওয়া একজন বলেন, কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে ফাহিম সালেহর জানাজা এবং দাফন সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় সেখানে পুলিশের উপস্থিতি ছিল। ফাহিমদের পরিবার বিশাল। পরিবারের সদস্য এবং কিছু আমন্ত্রিত প্রতিবেশি যোগ দিয়েছিলেন জানাজায়। সব মিলিয়ে ৮০-৯০ জন যোগ দেন ফাহিমের শেষ বিদায়ে। ভাইয়ের জানাজায় অংশ নিতে ফাহিমের বড় বোন তার স্বামীকে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ছুটে আসেন।

জানাজায় সংবাদমাধ্যমের উপস্থিতি আগে থেকেই নিষেধ করা হয়েছিল। একটি টেলিভিশনের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক নারী সাংবাদিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন পারিবারিক বন্ধু হিসাবে।